করোনা ভাইরাস: দাম বাড়ল নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের

বিশ্ব জুড়ে নভেল করোনা ভাইরাসের আতঙ্ক। বাংলাদেশে তেমন প্রভাব না থাকলেও এরই মধ্যে অসাধু ব্যবসায়ীরা নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়িয়ে নিজেদের পকেট ভারি করছেন। রোববার (১৫ মার্চ) রাজধানীর বাজারে ঘুরে দেখা যায় গত সপ্তাহের চেয়ে এ সপ্তাহে প্রায় প্রতিটি জিনিসের দাম বাড়ানো হয়েছে।

বিভিন্ন কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা যায়, শসা, শিম, শালগম, গাজর, ফুলকপি, বাঁধাকপি, সপ্তাহের ব্যবধানে ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়েছে। তবে করলা আগের মতো ১২০-১৩০ কেজি বিক্রি হচ্ছে। মাঝারি আকারের লাউ বিক্রি হচ্ছে ৪০-৫০ টাকা পিস। বরবটির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০-১১০ টাকা। এছাড়া শসা ২০-৩০ টাকা, পেঁপে ৪০-৫০ টাকা, পাকা টমেটো ৫০-৬০ টাকা, শিম ৩০-৪০ টাকা।

মাছের বাজারের বিক্রেতারা জানান, বড় ইলিশ এক হাজার থেকে ১২০০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। শোল মাছ ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা, পাবদা ও টেংরা ৫৫০ থেকে ৬০০ টাকা, চিংড়ি ৭০০ টাকা, বোয়াল বড় ৮০০ টাকা, দেশি কই ৬০০ টাকা, চাষের কই ৩০০ টাকা, শিং ৫০০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। তবে খুশির খবর হল পেয়াঁজের দাম কমেছে। খুচরা বাজারে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজিতে মুড়িকাটা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। কারওয়ানবাজারের পাইকারি বাজারে মুড়িকাটা দেশি পেঁয়াজ ৩৫ থেকে ৪০ টাকা, পাকিস্তানি ৬৪ টাকা, চায়না ৫০ টাকা ও হলেনের পেঁয়াজ ৪৫ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে৷ তবে বাজারে এখন সবচেয়ে বেশি বিক্রি হচ্ছে দেশি মুড়িকাটা পেঁয়াজ।

কারওয়ানবাজারের পেঁয়াজের পাইকারি বিক্রেতা মামুন বলেন, ‘পনেরদিনের ব্যবধানে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিতে ২০ থেকে ২৫ টাকা কমেছে। দাম আরও কমতে পারে। কারণ এখন পুরোদমে মুড়িকাটা পেঁয়াজ উঠতে শুরু করেছে।’

     আরো পড়ুনঃ

পুরাতন খবর:

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০৩১